সুলতানের সাম্রাজ্য


" And anyway , I do not wish to represent the man as he is, but only as he might be. "

--Paul Klee

"... Creation, whether of God, man, or nature , seems to be an activity whose only intention is to abolish intention, to eliminate final dependence on a relation to something else. "

-- Northrop Frye

১. প্রথমেই প্রবন্ধের অভিপ্রায়টি স্পষ্ট করে নেয়া প্রয়োজন বর্তমান । দু'টি অংশে আমি সুলতানকে আলোচনা করতে চাই। প্রথমত , সুলতানকে নিয়ে যে কোনো আলোচনায় একটি সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় যা অনেকটাই ধাধার মতো । তাকে কোন ধারায় ফেলা যায় ? ঘুরিয়ে বললে , তার ওপর প্রভাবকে ঠিক কিভাবে নির্দিষ্ট করা যেতে পারে ? তাকে কেউ কেউ পিকাসো কিংবা সেজানের lineage এ ফেলতে চান । কিন্তু যে বিষয়টি আমি প্রবন্ধের প্রথম অংশে তুলবো তা হলো, সুলতানকে পাশ্চাত্যের শিল্পধারায় যেমন যথাযথভাবে ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়, অন্যদিকে প্রাচ্যের শিল্পধারাও তাকে বোঝার জন্য যথেষ্ট নয় । কিন্তু কেন এ জটিলতা ? আমি এ বিষয়ে পরে আসছি । দ্বিতীয়ত, প্রথম রোপন ছবিটির আমি একটি নিবিড় পাঠ বা close reading দিতে চাই । নিবিড় পাঠের মধ্য দিয়ে আমি দেখাতে চাই সুলতানের জগতে প্রবেশ করার জন্য এই ছবিটি গল্পের সেই সোনার চাবির মতোই মূল্যবান। আর সেই চাবি উন্মোচন করে এমন এক দরোজা যেখান দিয়ে পৌঁছান যায় তার শিল্পদর্শনে এবং সর্বোপরি তার weltanschauung- এ ।

সুলতানকে শিল্পকলার কোনো ঘরানায় কিংবা ধারায় ফেলতে গিয়ে বোরহেসীয় সেই হেত্বাভাসকেই মনে পড়ে যায়“ Every writer creates his own precursors " : যেন সেই বই যার প্রথম আর শেষ পৃষ্ঠা হারিয়ে গেছে । সম্ভবত এই ধাধা থেকেই উৎপত্তি হয়েছে' সুলতান অরিজিনাল ' । সন্দেহ নেই সুলতানের মৌলিকতা প্রসঙ্গে। প্রশ্ন অন্য জায়গায়। তাঁর মৌলিকতাটি ঠিক কোথায় ? আরও স্পষ্ট করতে চাইলে , তাঁর মৌলিকতার মডেলটি কি ?

পশ্চিমের প্রতিষ্ঠিত মডেল দিয়ে ছবিকে ব্যাখ্যা করার চেষ্টাকে সুলতান চ্যালেঞ্জ করেন, আর তা যে ভ্রান্ত তা বোধ হয় সুলতানই প্রথম আগেই ধরতে পেরেছিলেন।তাঁর এই অনুধারণাকে আরো স্পষ্ট দেখতে পাই উত্তর - উপনিবেশী সাহিত্যতত্বে, যে কারণে এই সাহিত্যতত্ত্বের আগমনের আগে সুলতানকে ঠিক বোঝা যাচ্ছিল না। উত্তর- উপনিবেশিকতা কিভাবে সুলতানের ছবি বুঝতে সাহায্য করবে তা স্পষ্ট করে নেয়ার আগে আরো কিছু জিজ্ঞাস্য রয়ে গেছে। প্রাচ্যের ধারা থেকে সুলতান কোথায় ভিন্ন ? এই ভিন্নতা খুবই স্পষ্ট, সুলতানের আইডেনটিফাইং মার্কও বলা যায়। সুলতান এবং পেশী এখন প্রায় সমার্থক শব্দে পরিণত হয়েছে। আমি এখানে প্রাচ্য অর্থে ভারতীয় ধারাকেই মূলত বোঝাতে চাই। তবে ব্যাপক অর্থে এশীয় ধারাকে অন্তর্ভুক্ত করলেও তা আমার বক্তব্যেরই সমর্থন দেবে। সে যাই হোক, ফিরে আসা যাক আবার প্রাচ্য ধারা প্রসঙ্গে। একটি বিষয় আমার অনেকদিন যাবৎ মনে হচ্ছে, এ প্রসঙ্গে তা বোধ হয় বলা যেতে পারে। ময়েনজোদারো কিংবা হরপ্পা থেকে মোঘল বা রাজপুত ঘরানা কিংবা ভারতীয় ভাস্কর্য কিংবা অজস্তা - ইলোরা যে দিকেই দৃষ্টি নিক্ষেপ করি না কেন একটা বিষয় স্পষ্ট যাকে গ্রীক অর্থে বা পাশ্চাত্যের শিল্প অর্থে পেশী বলে , তা অনুপস্থিত। গ্রীক মডেলে বিচার করলে ভারতীয় ছবির কিংবা ভাস্কর্যের পুরুষদের বলতে হবে ফেমিনিন, মেয়েলী । কিন্তু কেন ঘটল এই বিষয়টি ? কিংবা আদৌ এর কোনো উত্তর আছে কি ? একটি উত্তর আমার মনে উকিঝুঁকি দেয় ।

য়ুরোপ তার সম্ভাব্যতার জন্মলগ্ন থেকেই ক্ষমতার চর্চা করে আসছে । শিল্প সাহিত্যে , দর্শনে তার রূপ দেয়ার চেষ্টাও করছে । দর্শনে ক্ষমতা যদি নিৎশে আধুনিক যুগে য়ুরোপীয় মানসিকতার স্পষ্ট রূপ দিয়ে থাকেন তাহলে ফুকো তাকে আলোকিত করেছেন। আর এই য়ুরোপীয় ক্ষমতার মানসিকতার বীভ রূপটি নিশ্চয়ই হিটলার। শিল্প আর সাহিত্য থেকে ভুরি ভুরি উদাহরণ দেয়া সম্ভব। সে চেষ্টা শুধু শুধুই প্রবন্ধের কলেবর বৃদ্ধি করবে। আর একটি বিষয় যুক্ত করতে চাই যা বোধকরি খুব অপ্রাসঙ্গিক হবে না।লক্ষ্যনীয়, যন্ত্রপাতি সহযোগে ব্যয়ামের ধারণাও পশ্চিমের। ভারতে ব্যায়ামের যে ধারা তা যোগ। যোগ শুধু শরীর নয় আধ্যাত্মিকতার সাথেও যোগীকে যুক্ত করে। Strong is beautiful এ ধারণা পশ্চিমে সৃষ্ট। নিবেদন বা উৎসর্গ করার কিংবা “ আমার মাথা নত করে দাও হে প্রভু তোমার চরণ ধুলার পরে" এই মানসিকতা ভারতীয়। সুলতান ভারতীয় কোমল নিবেদনকে কেন নিলেন না কিংবা শান্ত গ্রাম্য রমণীকে আঁকলেন না ? এই প্রশ্নের উত্তরের মধ্যে তার approach- কে খুঁজে পাওয়া যাবে । ঔপনিবেশিক শাসনের ফলে যে ইউরো-কেন্দ্রিক রুচি বা মানদণ্ড সৃষ্টি হয়েছে সুলতান তাকে আঘাত করছেন কেন্দ্রের ভাষায়। অর্থাৎ য়ুরোপীয় পেশী ও অংকন রীতি স্থাপন করছেন ভারতীয় পটভূমিতে । যে নেটিভ চাষি দূর্বল তাকে সবল করে তুলছেন য়ুরোপীয় ভাষায় উত্তর - উপনিবেশী বাক্যবন্ধ ঘুরিয়ে বললে ,“ Empire paints back"। ঊনিশ শতকের অস্ট্রেলীয় উপন্যাসিক ক্যামবেল প্রেইড তার এক চরিত্রের মুখে বলিয়েছেন, " To be colonial is to talk Australian slang ; to be ... everything that is abominable "। যে ভাষা রুচি এবং মূল্যের পরশপাথর ধরে নেয়া হয় অর্থাৎ শিল্পের য়ুরোপীয় মডেল, সুলতান তাকে শুধু দেশজই করেন নি, কেন্দ্রের ভাষায় কেন্দ্রকে প্রতিবাদ করেছেন। এবার আসা যাক তার Textual Strategy প্রসঙ্গে। উত্তর উপনিবেশবাদী লেখার প্রধানত দুটো স্ট্রাটেজির কথা বলা হয়- এক, Abrogation , দুই Appropriation । প্রথম ধারায় কেন্দ্রকে অস্বীকার করে ভিন্ন ভাষা তৈরির চেষ্টা- যেটা আমরা দেখি যামীনি রায়, কামরুল হাসান, নন্দলাল বসু, জয়নুলের মধ্যে। অন্যটি কেন্দ্রের ভাষাকে নিজের মত করে ব্যবহার করা।রাজা রাও চমৎকারভাবে তার উপন্যাস কান্থাপুরা - র মুখবন্ধে বিষয়টি ব্যক্ত করেছেন “ One has to convey in a language that is not one's own the spirit that is one's own"।  আর একটি প্রশ্ন থেকে যায় তা হল সুলতানের মধ্যে এই ভিন্ন কন্ঠ খোঁজার সচেতনতা সৃষ্টি হল কি ভাবে ? আমাদের পক্ষে শুধু অনুমান করাই সম্ভব।সুলতান য়ুরোপীয় আধুনিকতার জন্মদাতা এমন বেশ কিছু শিল্পীর পিকাসো , ব্র্যাক , দালি ,  ক্লী সঙ্গে প্রদর্শনী করেছেন । এই প্রদর্শনীই কি তার মধ্যে ভিন্ন সুর খোজার প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে ?

সুলতানের কাজের মুখোমুখি হলে প্রথম দৃষ্টিতে তাঁকে স্বাপ্নিক বলেই মনে হয় । মনে হয় এক শিল্পী এল দোরাদোর স্বপ্নে বিভোর কিংবা আর এক হোসেন মিঞা ভিন্ন এক বসতি স্থাপনে মগ্ন । কিন্তু নিবিড় পাঠে মনে হয় সুলতান কোনো আর্কেডিয়ার স্বপ্নে বিভোর নন । বরং স্বপ্ন এবং বাস্তবের দেয়াল সুলতান ভেঙ্গে দিচ্ছেন। যে শিল্পী ইউরো - কেন্দ্রিক আধুনিকতার কখনো পৃষ্ঠপোষকতা করেন নি, তাঁর কাছে জীবন ও শিল্প দুটোই সমান সত্য। নিৎশে তার দি বার্থ অব ট্র্যাজেডি - তে যে সত্যকে উপলব্দি করেন- " arts make life possible and worth living " - সেই সত্য যেন সুলতানের জীবনের মূলমন্ত্র হিসেবে কাজ করেছে।

প্রথম রোপন সুলতানের সবচেয়ে পরিচিত কাজ, বিখ্যাতও বটে । এই লোকাস ক্লাসিকাসকে কেন নিবিড় পঠনের বিষয় হিসেবে নির্বাচন করলাম তা পূর্বে বলার চেষ্টা করেছি । এখন কোন পথে অগ্রসর হলে যে দরোজা খোলার চেষ্টা করা হচ্ছে তা সফল হবে দেখা যাক । সঠিক পথে অগ্রসর হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, না হলে যে ছবিকে আপাত সরল বলে অনুমান হচ্ছে তা হয়ে উঠতে পারে এক গোপন চোরাবালি। পুরো ছবিটাকে আমি বলতে চাই এক বিশাল উৎপ্রেক্ষা । সরলভাবে আমরা কি দেখতে পাচ্ছি ? দেখতে পাচ্ছি আমাদের পূর্বপুরুষের, আদি পিতার প্রথম বৃক্ষ রোপন প্রচেষ্টা। খুব যত্ন নিয়ে এই রোপন কর্মটি প্রত্যক্ষ করছেন দুজন নারী। একজন মৃত্তিকার কাছাকাছি অন্যজন আকাশচারী । রোপনকারীকে দেখান হয়েছে পুরুষরূপে । কিন্তু নৃতত্ত্ব বলে , মানব ইতিহাসে উদ্ভিদকে গৃহপালিত করার দায়িত্বটি পালন করেছে নারী । কিন্তু এই ভ্রান্তি কেন ? একটা কারণ এমন হতে পারে নব্যপ্রস্তর যুগের সেই প্রথম বৃক্ষরোপন দৃশ্য পুনঃনির্মাণ সুলতানের উদ্দেশ্য নয়। উদ্দেশ্য বৃক্ষের গৃহপালিতকরণকে রূপকে পরিণত করে অন্য বিশ্বাসকে ব্যক্ত করা । এখন দেখার বিষয় বৃক্ষ বা উদ্ভিদকে গৃহপালিত করার সাথে মানুষের মধ্যে কি পরিবর্তন এলো । প্রথম পরিবর্তন হল যাযাবর জীবনের অবসান। খাদ্যের সন্ধানে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আর এক প্রান্তে ছুটে বেড়ানোর প্রয়োজন শেষ হলো। শিকারী মানুষ পরিণত হল কৃষকে। লক্ষ্যণীয় সুলতান সারাজীবন যে মানব মানবীকে তার পৃথিবীতে সৃষ্টি করেছেন তারা সবাই কৃষক । এখন প্রশ্ন , প্রথম বৃক্ষ রোপন এত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠলো কেন ? এমনভাবে কি বলা যায় যে , বৃক্ষ রোপনের সঙ্গে সঙ্গে সুলতান তার শিল্প সৃষ্টির বিষয়কেও রোপন করলেন, বপন করলেন তার জীবন দর্শনের বীজ । এই বীজ বপনের দরকার হলো কেন ? এই জন্য কি যে “ ঈশ্বর মৃত " ? সুলতান যা রোপন করলেন তাকে য়ুরোপীয় আধুনিকতার প্রতি তাঁর দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশকেও ইঙ্গিত করে, যে আধুনিকতাকে যুরোপের হতাশাবাদী ধারা হিসেবে চিহ্নিত করা হয় , কলিন উইলসন যাকে আরো সুন্দরভাবে বলেছেন : অর্থহীনতার যুগ।

বিশ্বাস বা faith সুলতানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেহের জন্য যেমন খাদ্যের প্রয়োজন তেমনি আত্মার অস্তিত্বের জন্য বিশ্বাস অপরিহার্য। বিশেষ করে এমন এক সময়ে যখন সব কিছুই নিম্নগামী সংস্কৃতি, নৈতিকতা । সুলতান বিশ্বাস করেন, এই পড়োজমিতে আশা আকাঙ্খার ধান ফলানোর জন্য faith জরুরি। এখন দেখা যাক সেই বিশ্বাসটি ঠিক কি যা মানব সভ্যতাকে রক্ষা করতে পারে । এর উত্তর দেয়ার আগে আর একটি প্রাসঙ্গিক বিষয় স্পষ্ট করে নেয়া যেতে পারে যা আমাদের একটু আগে তোলা প্রশ্নের উত্তরের জন্যই সহায়ক হবে। য়ুরোপীয় আধুনিকতাকে ঠিক কিভাবে দেখছেন সুলতান ? প্রথম রোপন আমাদের সে উত্তর দিয়ে দেয় ।উদ্ভিদকে গৃহপালিত করার সঙ্গে মানব সভ্যতার এক ব্যাপক পরিবর্তন সাধিত হয়। এই গৃহপালনের সাথে মানুষকে হতে হয় সংযমী ও দূরদর্শী । অর্থাৎ দুটো মৌলিক পরিবর্তন ঘটলো স্বভাবগত ও ধারণাসংক্রান্ত । কৃষি জীবনযাপনের জন্য নির্দিষ্ট নিয়ম শৃংখলা প্রয়োজন, প্রয়োজন দূরদর্শীতারও । ফসল উৎপাদন করে সব বীজ বাওয়া চলবে না। সঞ্চয় করতে হবে । ঠিক সময় হিসাব করতে হবে ফসল বোনার লক্ষ্য রাখতে হবে জলবায়ুর প্রতি। তাই সুলতানের ছবির আপাত সরলতা স্কুল পাঠ্য কবিতার পঙতিকে স্মৃতিতে উপস্থিত করলেও তার অভিপ্রায় গুপ্ত থাকে না যেখানে গৃহী মানুষ তার সীমানা চিহ্নিত গ্রামীণ ভুগোলে পিতৃপুরুষদের উত্তরাধিকার ভোগ করতে এবং সেই মাটিতে জীবনের নিঃশ্বাস নিতে পারলেই পরিতৃত্ত্ব ।

তাঁর ছবি আধুনিকতার সাথে তাল মিলাতে না পেরে গ্রাম্য সরলতার দিকে যাত্রা নয় কিংবা গ্রাম্যতায় পালিয়ে আশ্রয় খোঁজাও নয়। আধুনিকতার শূন্যতাকেই প্রতিবাদ করে তাঁর বিশ্বাসের বীজ বপন । তিনি সৃষ্টি করতে চান এক সাম্রাজ্য, যেখানে ছবির পর ছবিতে তিনি কৃষক জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়কেই সারা জীবন ধরে আঁকবেন ধান কাটা, গরুকে খাওয়ানো , গোসল করানো , শস্য ঝাড়া, ধান মাড়াই ইত্যাদি। সুলতানের সব ছবিতেই একটি বিষয় লক্ষ্যণীয়। সবাই কাজ করছে । কর্মের প্রতি এই অতিরিক্ত জোর দেয়ার কি অর্থ হতে পারে ? এটা কি আধুনিক মানুষের অকর্মতার প্রতি প্রতিক্রিয়া ? কর্ম বা activism কে এতটা গুরুত্ব কোন শিল্পী সম্ভবত দেননি।প্লেটো তার আদর্শ রাষ্ট্র থেকে কবিদের বিদায় করতে চেয়েছিলেন, সুলতান তার রাষ্ট্র থেকে কর্মহীনতা, কর্মবিমূখিতাকে বিদায় করতে চান। যে সংযম, যে দূরদৃষ্টি কৃষিজীবনের সাথে মানুষ পেয়েছিল যা রচনা করছিল সভ্যতার ভিত্তি প্রস্তর, সুলতান তাকে আবার সৃষ্টি করতে চান কেননা একমাত্র সেই জীবনই পারে মানুষকে আবার পতনের মুখ থেকে রক্ষা করতে।

তথ্যসূত্রঃএস এম সুলতান স্মারক গ্রন্থ

সম্পাদনাঃ

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম 

সুবীর চৌধুরী 

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি 

প্রকাশকালঃজুন ১৯৯৫


Share

Recent Comments

Recent Articles