লাল ধুলো পায়ে লাল মিয়াঁর গাঁয়ে

বছর সাতেক আগের কথা- ২০১২, কলকাতায় এক বন্ধুর কাছে জানতে পারলাম তারা নাকি বাংলাদেশ যাচ্ছে। ভারতের নানা প্রান্ত থেকে ছেলেমেয়ে মিলিয়ে দলে আরও ৪-৫ জন শিল্পী আছে।  সকলে আমার পরিচিত নয়। আমিও যাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করলাম। আমার কোনও ধারনা ছিলনা কাঁটা তাঁরের ওপারে দেশটা কেমন, মানুষগুলো কেমন। শুধুই জানতাম অনেক নদী আছে আর আছে মাছ !!  আজও ভাবি সেদিন ভাগ্যিস ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলাম, নাহলে কি আর  ‘সুলতানের দেশ’ টার খবর পেতাম! পেতাম কি অমন সুন্দর মানুষগুলোকে, যারা আজও সেই প্রথমদিনের মতই কুশল মঙ্গল জানতে চান বছরভর । আমি তো কই ওনাদের মত আত্মীয়তা ধরে রাখতে পারিনা... নিজেরই লজ্জা হয়, মাঝে মাঝেই বিবেক দংশনে ভুগি। আসলে আমি যে জায়গায় থাকি সেটা রাঢ় বাংলা, রুক্ষ লাল মাটির দেশ- পথে ওড়ে লাল ধুলো। নদী-খাল-বিল সে ভাবে নেই। নদী থাকলেও সে নদীতে জল নেই, শুধুই বালি। বর্ষার জল বছরে একসময় সেগুলিকে কিছুদিনের জন্য প্রাণের ছোঁয়া দিয়ে যায়। আর বাকি সময়? শুষ্ক আর রুক্ষ বালুকাময়। তাই এখানকার অর্থাৎ বীরভূমের মানুষগুলোও পরিবেশের সাথে রুক্ষ, শুষ্ক। আমি তো মুখিয়ে ছিলাম বাংলাদেশের নদী, শীতল মাটি, সবুজ প্রাণ দেখার জন্য। ছেলেবেলা থেকেই অনেক কথা পড়েছি, শুনেছি কিন্তু দেখা তো আর হয়নি। সুযোগ যখন এলো তখন কি আর ছাড়া যায়? মনে পড়ে, সেদিনই ছিল আবেদন করার শেষদিন। তাড়াহুড়ো করে কাগুজে নিয়ম মেনে সবকিছু করতে করতেই যাওয়ার দিন চলে এলো। আমরা দল বেঁধে সীমান্ত পার করে পৌঁছে গেলাম বাংলাদেশ! সীমান্তের কানুন মেনে ওদিকে পৌঁছতেই মুহূর্তে ৩-৪ জন এসে ফুলের স্তবক দিয়ে আমাদের অভ্যর্থনা করে, স্ব-সম্মানে গাড়ি চাপিয়ে রওনা দিলেন। আশপাশের হাজির লোকজন আমাদের না জানি কি কেউকেটা ভাবলেন, ওদিকে আমরা   আশাতীত কিন্তু আকস্মিক ব্যাপারটায় বেশ বিস্মত হয়ে গেলাম! কিন্তু কই তেমন কিছুই আলাদা তো নয়, মানুষগুলো আমার দেশের মতোই!! ক্রমে পরিবেশ পাল্টাতে থাকলো। রাস্তার দু’ধারে সবুজের সমারোহ। জলা, পুকুর, নদী- চারিদিকেই । চারিদিকেই সবুজ প্রাণের ছোঁয়া। কিছুটা আমাদের উত্তরবঙ্গের সাথে মিল পাওয়া গেলেও ভারতের বাকি অংশের সাথে নয়। 

যাত্রা পথেই আবছা পরিচয় পেলাম সুলতানের, উদ্যোক্তাদের সাথে গল্প করতে করতে। তার আগে কোনও ধারনাই ছিল না সুলতান সম্পর্কে, নামও শুনিনি কখনো। তাই মানুষটাকে তখনও বুঝে উঠতে পারছিনা। কোথা দিয়ে যে সময় পেরিয়ে গেল, যশোর শহর পার করে আমরা পৌঁছে গেলাম ‘সুলতানের দেশে’। ছবির মতো ছোট্ট শহর নড়াইল। আমার ছোটো মেশোমশাইএর কাছে শুনেছিলাম একসময় তাঁদের বাড়ী ছিল এই শহরেই, শুনেছিলাম জমিদার বাড়ির কথাও। এবার জানলাম সেই জমিদার বাড়ীতেই সুলতানের বেড়ে ওঠা, ছবি আঁকার প্রাথমিক চর্চা ও প্রতিপালনের কথা।  সুলতানের নাম তখন লাল মিয়াঁ। সেদিন চাঁদনি রাতে জমিদার ঘাটে সবাই ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসে আড্ডা জমলো। সেসব গল্পের মাঝেও কখন যে চুপিসারে সুলতান ঢুকে পরেছেন আমি টেরটি পাইনি। নদীর সাথে  সুলতানের বড় মায়ার সম্পর্ক। তিনি চাইতেন বড় এক নদীর পাশে একটা বাড়ী । পাশ দিয়ে বয়ে চলা চিত্রা নদীর জলও সেদিন স্মৃতি উগরে ছলাত ছল ছলাত ছল করে বলল তার বুক চিরে সুলতানের বজরার নিয়ে যাওয়ার গল্প। পরদিন সকালে স্বযত্নে সংরক্ষিত তাঁর স্মৃতি বিজড়িত বজরা দেখে আমার মন শিশুদের সাথে মিলে সুলতানকে নিয়ে মানস ভ্রমণে পৌঁছে গেল বাংলাদেশের গা ছমছমে সুন্দরবনে। শিশুদের নিয়ে ছিল তাঁর অন্য এক জগত। বিশ্ব বরেণ্য হওয়ার আগে সুলতান হাত পাকিয়েছিলেন এইসব স্থানীয় শিশুদের পট এঁকে দিয়ে। সম্বিৎ ফিরল হানিফ ভাইয়ের ডাকে। যেতে হবে সুলতানের ‘শিশু স্বর্গে’। সেখানে  সুলতানকে জানা গেল আরও কিছুটা। তাঁর আঁকা ছবি সামনে থেকে চাক্ষুষ করলাম। সুলতানের ছবিতে তো সেই মানুষগুলোর গল্প, যে মানুষগুলোর মূর্তি কাঁকর আর সুরকি দিয়ে এক সময়ের শান্তিনিকেতনের রুক্ষ পটভূমিতে রামকিঙ্কর গড়ে তুলেছিলেন। রামকিঙ্কর বলেছিলেন- “আকাশের তলায় মূর্তি রচনা। কার মূর্তি, কিসের মূর্তি তার নির্দেশ প্রকৃতির এবং শিল্পীর নিজের ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যেই ধরা পড়ে।” শান্তিনিকেতনের রামকিঙ্কর আর নড়াইলের সুলতানের অনেক মিল। সুলতানের চাইতে রামকিঙ্কর ছিলেন ১৭ বছরের বড়। এই দুই শিল্পীই উঠে এসেছেন তথাকথিত সমাজের নিচু, অতি দরিদ্র পরিবার থেকে। নানা দুঃখ কষ্ট, বিপর্যয়ের মাঝেও এই দুই শিল্পী তাঁদের স্বপ্নালু জগতিকে অটুট রাখতে পেরেছিলেন স্রেফ সৃষ্টির নেশায় বুঁদ হয়ে নিজের জগতে বিচরণ করে। সংসারে থেকেও সংসার তাঁদের আটকাতে রাখতে পারেনি। শেষ বয়েসে নিহারবালা সঙ্গ সুলতান পেয়েছিলেন, ঠিক যেমনটি রামকিঙ্কর পেয়েছিলেন বিনোদিনীর কাছে। সমাজে তাদের কে কি বলল তাতে কিছুই আসত যেত না, নির্বিকার থাকতেন। তাঁদের রস ভাণ্ড বাঁধা ছিল অন্যখানে। রামকিঙ্করের কথায় “আমি একজন অতি সঙ্কীর্ণ অথচ বিরাট পথের মুক্তি পথিক। সাধনা ছাড়া এ শিল্পের পথে চলা অসম্ভব।” সুলতানের পরিণত বয়সের যাপন ও তার বৃহৎ এক হৃদয়ের যে কথা জানতে পারি তাতে তাঁর ছেলেবেলার অপ্রাপ্তি, জমিদার বাড়ীতে অবহেলায় বেড়ে ওঠার বেশ কিছু প্রভাব পাই। কখনো পকেটে ছবি বিক্রির কিছু টাকাপয়সা আবার কখনো কপর্দহীন অবস্থা, তবু মনের কাছের মানুষগুলোকে নিয়ে, তার প্রিয় পশুপাখিদের নিয়ে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত থেকেছেন ! তাঁর মন ছিল সত্যি সুলতান সম।  জসীম উদ্দিন ঠিকই বলেছেন, যার নিজেরই আশ্রয় নেই, সে-ই বোধ হয় এমন করে পারে অপরকে আশ্রয় দিতে।  

বিলেতের সাথে যোগাযোগ, ছবির মাধ্যমে জগতের অন্য প্রান্তে সুলতানের প্রচার পরিচিতি সব মিলিয়ে আমরা তাঁর উত্থানের একটা রূপরেখা পাই। আমেরিকার শিল্প সম্মেলন, ইউরোপর নানা দেশ হয়ে ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে গিয়ে নানা ভাবে জীবনকে উপলব্ধি করেন। কিন্তু কোন স্থায়ী ঠিকানা ছিল কি তাঁর? কত কত পথ সুলতান ঘুরে বেড়িয়েছেন । কত মানুষের স্নেহ ভালোবাসা সুলতানকে আপন করে নিয়েছে, কিন্তু সুলতান সমস্ত বন্ধন ছিন্ন করে আপন সৃষ্টির নেশায় বুঁদ হয়ে চাতক পাখির মত ঘুরে বেড়িয়েছেন। করাচিতে অবস্থান কালে তাঁর এক সেতারবাদক বন্ধু আসত গভীর রাতে। তারা দুজন মিলে চলে যেতেন গভীর জঙ্গলে। সেখানে গভীর রাতের নীরবতার সঙ্গে সুর মিলিয়ে সেতারি তার সেতার বাজাত আর কাঁদত। সুলতানও তার সাথে কাঁদতেন। সেতার বাদক সেই বন্ধুটির কোথায় ‘রসিক ব্যাক্তির কাছেই শুধু রস বিতরণ করিতে হয়। অরসিকের কাছে রসের অবতারনা করিলে শিল্পকে শুধু অপমান করা হয়।’ সৃজনশীল মানুষ মাত্রই কথাটি  অনুধাবন করে। একথা হলপ করে বলতে পারি যে সুলতানের জীবনের সুদীর্ঘ যাত্রাপথের এই সব অভিজ্ঞতা তাঁকে অনন্য দর্শনের অধিকারী করে তুলেছিল। আহমেদ ছফা তাই হয়ত প্রশ্ন করেন- কেন আতশ কাঁচ সূর্যের সামনে ধরলে আগুন ধরে, সাধারণ কাঁচে জ্বলে না -- কেন ?

সুলতান একবার শান্তিনিকেতনে এসেছিলেন। কখন? সময়কাল জানা যায়না। গুরুদেব  রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর সময় সুলতানের বয়স আনুমানিক ১৮। তাহলে কি সাক্ষাৎ হয়েছিল (!), কথা হয়েছিল কিনা তারও সঠিক তথ্য পাওয়া যায়না। তবে আমার আফসোস শান্তিনিকেতনে তার সাথে রামকিঙ্করের কেন দেখা হল না। রামকিঙ্কর শান্তিনিকেতনে এসেছিলেন ১৯২৫ সালে। যদি সাক্ষাৎ হত তাহলে আজ আমি হয়ত এক অন্য গল্পের অবতারনা করতে পারতাম। 

রূপগঞ্জ বাজারের উত্তরে চিত্রা নদীর ওপর একটি মিষ্টির দোকান। সুলতান এই দোকানটিকে বলতেন cozy corner বা নিরিবিলি স্থান। সুলতান সান্নিধ্য ধন্য হানিফ ভাই আমাকে নড়াইলে বিখ্যাত পোড়া রসগোল্লা আর দই খাওয়াতে নিয়ে গেলেন। হানিফ ভাই গল্প জুড়লেন, যখন রানী এলিজাবেথ বাংলাদেশে এসে সুলতানের সাথে দেখা করতে চেয়েছিলেন, সুলতান তো যাবেন না বলে বেঁকে বসলেন। তখন হানিফ ভাইয়ের ওপর ভার পরেছিল সুলতানকে বুঝিয়ে ঢাকা শহরে নিয়ে গিয়ে রানী এলিজাবেথের সাথে দেখা করানোর। সে এমন এক মজার গল্প যে পুরোটা লিখলে আস্ত একটা বই হতেই পারে। সে অনুরোধও আমি হানিফ ভাইকে করে এসেছি, সময় মতো সুলতানের সাথে আর অমূল্য অভিজ্ঞতার কথা লিপি বদ্ধ করে রাখতে। কিন্তু ওই মজার গল্পের মোড়ক খুলে ভিতরে আমি পেলাম এক বৈরাগী কে, সম্মান খ্যাতি তাঁর মাথা বিগড়ে দিতে কোনদিনই পারেনি। এভাবেই কেটে গেল ৭টি দিন। ফেরার সময় কথা দিয়েছিলাম আবার আসব। কথা রেখেছিলাম, ২০১৫ তে আবার গেলাম সুলতানের দেশে। তখন আমি সুলতানকে নিয়ে কিছুটা হলেও জানি। এরই মাঝে শান্তিনিকেতনে তাঁকে নিয়ে আলাপ আলোচনা করেছিলাম । সুলতানের পরিচিতি শান্তিনিকেতনের মানুষের মাঝে খুবই কম বা থাকলেও খুবই ভাসা ভাসা । যদিও সুলতান তখন আমার খুব কাছের মানুষ। সেবারে গিয়ে পেলাম সুলতানের সান্নিধ্যধন্য শিল্পী নিখিলবাবুকে । নিজেকে বলেন পটুয়া নিখিল চন্দ্র দাস।  তিনি আজও সুলতানকে গুরু মেনে পটচিত্র এঁকে চলেছেন... নিত্যদিন। বাংলাদেশের সর্ব প্রাচীন শিল্পের মধ্যে পট অন্যতম। এমন সাধনা আজকালকার শিল্পীদের মাঝে খুব কম দেখা যায়। গুরুর প্রভাব আজও তাঁর ওপর কতখানি বর্তমান, সেটা তাঁর বাড়ি গিয়ে যখন গ্রাম বাংলার পটচিত্রগুলো দেখলাম তখন উপলব্ধি  করলাম। নিখিল’দা আমাকে নৌকায় চিত্রা নদী পার করে ওপার থেকে টোটো করে আশপাশের গ্রামগুলি ঘুরিয়ে দেখালেন। জীবনে প্রথমবার ‘বিল’ দেখার অভিজ্ঞতা হল। নিখিল বাবুর সাথে সুলতানের গল্প শুনে, পারিপার্শ্বিক অঞ্চল দেখে বুঝলাম এখনো এই অঞ্চলে বেশ কিছু সংস্কৃতি সম্পন্ন মানুষ আজও সুলতানের স্মৃতি আঁকড়ে বেঁচে আছেন। সেটা নড়াইলের অলিগলিতে ঘুরতে ঘুরতেই বোঝা যায়। যে দেশ সুলতানের, সেই দেশের মানুষগুলো ওপর শিল্পির প্রভাব, শিল্প মনস্কতা থাকাটা তো খুব স্বাভাবিক। নড়াইল শহরে এখন উন্নয়নের ঢেউ, চারিপাশে সামাজিক পরিবর্তনের  আবহের মাঝেও সুলতানের মহৎ আর বৃহৎ হৃদয়ে এই মানুষগুলো নিজেদের লুকিয়ে রেখেছেন। আজও নিজেদের বাঁচিয়ে রেখেছেন সুলতানের স্মৃতি নিয়ে ।তেমনি এক যুবক সুলতান পাগল সাজ্জাদ। সে আমাকে আমার বাকি চাহিদাটুকু ভরিয়ে দিয়েছে । সুলতান সম্পর্কিত যাবতীয় বই হয় সে আমাকে শান্তিনিকেতানে এসে দিয়ে গেছে বা কারো মারফত পাঠিয়ে দিয়েছে। আজও সে আমাকে সুলতান সম্পর্কিত নানা তথ্য প্রতিনিয়ত দিতে থাকে। তাঁর আশা আমরা দু’জন মিলে একদিন একটা কিছু করব সুলতানকে নিয়ে। কোনদিন এতো বড় কাজ করে উঠতে পারব কিনা জানি না তবে আমাদের উচিত ‘মানুষ’ সুলতানকে নবীন প্রজমের কাছে তুলে ধরা। আমি তাঁর শিল্পী জীবনের ভারতীয় দিকটি খুঁজে পাওয়ার প্রচেষ্টায় আছি, যদিও আশা খুবই ক্ষীণ, তবু চেষ্টা করে দেখতে তো ক্ষতি নেই। তাঁর ছবি নিয়ে নয়, শিল্পীর সুলতানের মন, তাঁর দর্শন, সুলতান মানুষটাকে নিয়ে, তাঁর জীবনের নানা স্তর নিয়ে আমরা যদি একটু গভীর ভাবে চিন্তা করি তাহলে একজন প্রকৃত শিল্পীর জীবন আমরা খুঁজে পাব, শিল্পীকে তো এমনটাই হওয়া দরকার।  আমার মত রুক্ষ রাঢ় বাংলার এক অনামি মানুষ কি ভাবে আর কখন যে সুলতানের প্রভাবে প্রভাবিত আর তাঁর জীবন রসে সিক্ত হয়ে উঠলো বুঝতেও পারলাম না। মাঝে মাঝেই সংসারের জটিল আবর্তে যখন নিজের সৃজনের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলি, তখন আমাকে সুলতান- রামকিঙ্করের শরানাপন্ন হতে হয়। একদিন লাল ধুলো মাখা পায়ে রওনা দিয়েছিলাম অজানা দেশের উদ্দশে, পৌঁছেছিলাম ‘সুলতানের দেশে’। সুলতানের জীবনের সামান্য অধ্যায় জানতে পেরে, সুলতানের কর্ম যজ্ঞে অংশ নিয়ে আমার মানস পটে সুলতানের দেশের শীতল মাটির এক প্রলেপ পরেছে। শেষ করি রামকিঙ্করের কথায়, “লীয়ায়িত প্রাণ উৎসের ছন্দোবদ্ধ কাঠামোর জন্ম মৃত্যুর খেলা কী সুন্দর! দেখতে দাও।”  


Arnab Ghosal

D-53, West Gurupally,

Santiniketan - 731235, INDIA

Mobile No.: +91 9002338683

Share

Recent Comments

Recent Articles